Monday, September 15, 2014

Nach Meri Bulbul


                                                            Manjua ,Widow of Nasiruddin
Calcutta, July 29: Manuja Bibi and Manwara Bibi, two victims of alleged Trinamul violence who threw a challenge to the ruling party, won their seats today.
Manuja, the widow of a Trinamul worker Kazi Nasiruddin, won in the Dhaniakhali’s Somaspur-I gram panchayat in Hooghly on a Congress ticket.
Trinamul had won nine of the 12 gram panchayat seats uncontested, and of the remaining three, one went to Trinamul and Congress bagged two, including the seat Manuja won.
Manuja fought a legal battle against the state government demanding a CBI probe into her husband’s murder and got a court ruling in her favour.
The Congress fielded Manuja from the seat after her husband died allegedly in police custody on January 18. Manuja had blamed Dhaniakhali Trinamul MLA Asima Patra for Nasiruddin’s death. She alleged that Patra had called up the officer in charge of Dhaniakhali police station twice before Nasiruddin was arrested. He apparently belonged to a faction opposed to Patra in the area.
Calcutta High Court ordered a CBI probe into the case, which was challenged by the state government in the Supreme Court.
Manwara Bibi, the CPM candidate for the Madantor gram panchyat seat in Burdwan’s Jamuria, won the polls, though Trinamul swept the one-time Left bastion.
Manwara lost her husband Sheikh Hasmat on July 15, the day of polling, when suspected Trinamul workers hurled bombs at him. Trinamul denied its role in the incident.

The above report was published in the telegraph. All local people knows as well as the police what was the real story. Dhanikhali is a place mostly of Muslims. Since this place is in interior it is a very good hiding place of antisocials. All arms can be found in this area. CPM took good care of these goons during their days. Dhaniakhali was at the center of discussion many times earlier as well. When power center changes goons changes loyalty as well. As politicians need muscles & they need protection. Now goons under protection of TMC MLA Ashima Patra. She protects Sk.Bulbul who has allegedly has prime hand in murder of TMC man Nasiruddin. It is purely who will rule the land. Obviusly Nasiruddin caused worry. Nasiruddin Died in Police custody BulBul & Ashima behind that.

Sk. Bulbul is Upapradhan of Dhanikhali 1 Gram Panchayat. His criminal activities are known to all. His intimacy with MLA is known to evey kid. Ever since CBI probe order is given this Sk. Bulbul was at all places terrorising people there. Sk. Maharam Ali was the key witness in Nasiruddin Murder. He lives in village chaksultan, P.O 7 PS Dhanikhali,District-Hooghly. He joined BJP through #Samvad worker Kamalesh Chatterjii 3 months back. He was given threat by Bulbul continuously. On September 13 He was attcked in the shop of Tarak Deb.Tarak Deb is the vice president of Mondal committee of BJP.


Report1
বিজেপি নেতা-সহ দুজনকে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল
নিজস্ব সংবাদদাতা
ধনেখালি, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০১:৪৩:১০
       

তাদের বিরুদ্ধে থানায় বিক্ষোভ দেখানোরঅপরাধেধনেখালিতে এক বিজেপি নেতা-সহ দুজনকে লাঠি-বাঁশ-রড দিয়ে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে। শনিবার রাতে মদনমোহনতলা বাজারের কাছ থেকে গুরুতর জখম অবস্থায় বিজেপির ধনেখালি মণ্ডলের সহ-সভাপতি তারক দেব এবং সমর্থক শেখ মহরম আলি নামে ওই দুজনকে উদ্ধার করে প্রথমে ধনেখালি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় রবিবার তাঁদের চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে স্থানান্তরিত করানো হয়।
তারকবাবুর বাঁ হাত ভেঙেছে। শরীরেও নানা জায়গায় চোট রয়েছে। শেখ মহরমের বাঁ হাতে ধারালো অস্ত্রের কোপ রয়েছে। তাঁরও সারা দেহে চোট রয়েছে। রাজ্য নেতৃত্বের মাধ্যমে এই ঘটনা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে জানাবেন বলে জানিয়েছেন জেলা বিজেপির সহ-সভাপতি স্বপন পাল। তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে হুগলি জেলা তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি দিলীপ যাদব বলেন, ‘‘এই ঘটনা বাঞ্ছনীয় নয়। দলের কেউ যুক্ত কিনা, তা ব্লক নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলে দেখব। তেমন হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।পুলিশ জানায়, আহতেরা লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে।
পুলিশ স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তৃণমূলের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগে গত শুক্রবার রাজ্যের থানাগুলিতে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। সে দিন ওই কর্মসসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন তারকবাবু এবং শেখ মহরমও। মদনমোহনতলা বাজারের কাছে তারকবাবুর বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির দোকান রয়েছে। শনিবার সন্ধ্যায় ওই দোকানে এসেছিলেন শেখ মহরমও। অভিযোগ, রাত টা নাগাদ জনা পঁচিশ তৃণমূল সমর্থক ওই দোকানে এসে কটূক্তি করতে থাকে। তার পরে তারকবাবু এবং শেখ মহরমকে মারতে মারতে বাইরে নিয়ে এসে রাস্তায় ফেলে বাঁশ, লাঠি এবং রড দিয়ে


Report -2
বিজেপি নেতা-সহ দুজনকে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল
নিজস্ব সংবাদদাতা
ধনেখালি, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০১:৪৩:১০
      
 

তাদের বিরুদ্ধে থানায় বিক্ষোভ দেখানোরঅপরাধেধনেখালিতে এক বিজেপি নেতা-সহ দুজনকে লাঠি-বাঁশ-রড দিয়ে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে। শনিবার রাতে মদনমোহনতলা বাজারের কাছ থেকে গুরুতর জখম অবস্থায় বিজেপির ধনেখালি মণ্ডলের সহ-সভাপতি তারক দেব এবং সমর্থক শেখ মহরম আলি নামে ওই দুজনকে উদ্ধার করে প্রথমে ধনেখালি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় রবিবার তাঁদের চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে স্থানান্তরিত করানো হয়।
তারকবাবুর বাঁ হাত ভেঙেছে। শরীরেও নানা জায়গায় চোট রয়েছে। শেখ মহরমের বাঁ হাতে ধারালো অস্ত্রের কোপ রয়েছে। তাঁরও সারা দেহে চোট রয়েছে। রাজ্য নেতৃত্বের মাধ্যমে এই ঘটনা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে জানাবেন বলে জানিয়েছেন জেলা বিজেপির সহ-সভাপতি স্বপন পাল। তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে হুগলি জেলা তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি দিলীপ যাদব বলেন, ‘‘এই ঘটনা বাঞ্ছনীয় নয়। দলের কেউ যুক্ত কিনা, তা ব্লক নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলে দেখব। তেমন হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।পুলিশ জানায়, আহতেরা লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে
পুলিশ স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তৃণমূলের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগে গত শুক্রবার রাজ্যের থানাগুলিতে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। সে দিন ওই কর্মসসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন তারকবাবু এবং শেখ মহরমও। মদনমোহনতলা বাজারের কাছে তারকবাবুর বৈদ্যুতিন যন্ত্রপাতির দোকান রয়েছে। শনিবার সন্ধ্যায় ওই দোকানে এসেছিলেন শেখ মহরমও। অভিযোগ, রাত টা নাগাদ জনা পঁচিশ তৃণমূল সমর্থক ওই দোকানে এসে কটূক্তি করতে থাকে। তার পরে তারকবাবু এবং শেখ মহরমকে মারতে মারতে বাইরে নিয়ে এসে রাস্তায় ফেলে বাঁশ, লাঠি এবং রড দিয়ে বেধড়ক পেটায়। তার পরে দুজনকে রাস্তাতেই ফেলে রেখে চলে যায়। আতঙ্কিত হয়ে ব্যবসায়ীরা দোকানপাট বন্ধ করে চলে যান। বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এলে উত্তেজনা ছড়ায়। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
ধনেখালিতেই পুলিশ হেফাজতে তৃণমূল নেতা শেখ নাসিরুদ্দিনের মৃত্যু-মামলাটির অন্যতম সাক্ষী শেখ মহরম তাঁর অভিযোগ, “ওই মামলায় সাক্ষী হওয়ার জন্য তৃণমূল আগেই আমাকে হুমকি দিয়েছিল। বার থানায় বিক্ষোভ দেখানোয় মারধর করে সেই রাগও মিটিয়ে নিল।তারকবাবু বলেন, “বাম জামানায় ধনেখালিতে যে ভাবে সন্ত্রাস চালানো হত, এখন তার থেকেও বেশি আক্রমণ হচ্ছে বিরোধীদের উপর। আমাদের অপরাধ থানায় বিক্ষোভে সামিল হয়েছিলাম


Today all papers has published this story but the people of Dhanikhali are scared if Sk.Bulbul is out nobody even dare to say the truth, So it is needed dance of Bullbul is limited in lock up during CBI investigation first.

SK.BulBul should be immediately arrested.


No comments:

Post a Comment