সততার প্রতীকের মোবাইলর কলার টিউন
---------------------------------------------
"আমাকে আমার মত থাকতে দাও
সরদার লুটের টাকাতে নিজেকে
নিজের মত গুছিয়ে নিয়েছি
প্রধানমন্ত্রীত্ব তা ছিলনা ছিলনা সেটা না পাওয়াই থাক
সব পেলে নষ্ট জীবন
সিবিআই এর এই দুনিয়ার ঝাপসা আলয়ে
কিছু রজতের গুড়ো হওয়া আলপিনের মত
যদি কেটে পড়তে চাও তবে গা ভাসিয়ে দাও
সিবিআই ডাকলে যাব না না না না না
এই ঘাসফুল আমার ছারখার তবু গপ্পো ফাদছি
সিবিআই থেকে বাচবার
আমি রাখতে চাই না মদন রজত মুকুল তুম্পায়ের
আর কোনো আবদার
তাই চেষ্টা করছি বার বার
পিছলে সটকে পরার
কখনো বেলুর মঠে গিয়ে চুপ করে
যদি সিবিআই এসে যায়ে ফট করে
দুরবিন লাগিয়েও খুঁজে পাবে না আমায়ে
রজত মুকুল মদন টুম্পাইর পাশে আমি আর নেই
আমার জন্য এল জেল না কেউ
আমি সরদার পইসাএ ফুর্তি করেছি বহু
শেষে কুনাল আমার হাড়ি ফাটিয়ে দিয়েছে হাটে
২০১৬ তে আমি ফিরব না না না না না
জনতার রক্ত জল করা পইসা যত
উড়িয়েছি রাত্রিদিন নিজের মত
কখনো সময় পেলে একটু ভেবো
কি করে তোমাদের মাথায়ে টুপি পরিয়েছি আমি
হিসাবের ভিড়ে আমি চাই না যেতে
ছবি বেচি আমি এক কোটি আশি লাখে
হরিদাস পাল দেল্হীতে আশা তে আমার ধক ফুরিয়ে গেছে
সিবিআইয়ের জেলে আমি যাব না না না না না না না
এই ঘাসফুল আমার ছারখার তবু গপ্পো ফাদছি
সিবিআই থেকে বাচবার
আমি রাখতে চাই না মদন রজত মুকুল তুম্পায়ের
আর কোনো আবদার
তাই চেষ্টা করছি বার বার
পিছলে সটকে পরার"
হ য ব র ল-র আধুনিক সংস্করণ
বেড়াল বলল, 'উত্সব বলতে পার,ক্লাব বলতে পার, গর্মেন্ট ও বলতে পার ।'
আমি বললাম, 'গর্মেন্ট কেন ?'
বেড়াল বলল, 'তাও জানো না?' ব'লে এক চোখ বুজে ফ্যাঁচ্ ফ্যাঁচ্ করে বিশ্রী রকম হাসতে লাগল।
আমি ভারি অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম । মনে হল, ঐ গর্মেন্টের কথাটা নিশ্চয়ই আমার বোঝা উচিৎ ছিল । তাই থতমত খেয়ে তাড়াতাড়ি বলে ফেললাম,
'ও হ্যাঁ হ্যাঁ, বুঝতে পেরেছি ।'
বেড়ালটা খুশি হয়ে বলল,
'হ্যাঁ, এ তো বোঝাই যাচ্ছে, গণতন্ত্রর গ, ক্লাবের র, শিল্পর ম আর বামফ্রন্ট এর ট হয়ে গেল গর্মেন্ট, কেমন, হল তো ?'
আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না, কিন্তু পাছে বেড়ালটা আবার সেই রকম বিশ্রী করে হেসে ওঠে, তাই সঙ্গে সঙ্গে হুঁ হুঁ করে গেলাম ।
বেড়াল বলল, 'উত্সব বলতে পার,ক্লাব বলতে পার, গর্মেন্ট ও বলতে পার ।'
আমি বললাম, 'গর্মেন্ট কেন ?'
বেড়াল বলল, 'তাও জানো না?' ব'লে এক চোখ বুজে ফ্যাঁচ্ ফ্যাঁচ্ করে বিশ্রী রকম হাসতে লাগল।
আমি ভারি অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম । মনে হল, ঐ গর্মেন্টের কথাটা নিশ্চয়ই আমার বোঝা উচিৎ ছিল । তাই থতমত খেয়ে তাড়াতাড়ি বলে ফেললাম,
'ও হ্যাঁ হ্যাঁ, বুঝতে পেরেছি ।'
বেড়ালটা খুশি হয়ে বলল,
'হ্যাঁ, এ তো বোঝাই যাচ্ছে, গণতন্ত্রর গ, ক্লাবের র, শিল্পর ম আর বামফ্রন্ট এর ট হয়ে গেল গর্মেন্ট, কেমন, হল তো ?'
আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না, কিন্তু পাছে বেড়ালটা আবার সেই রকম বিশ্রী করে হেসে ওঠে, তাই সঙ্গে সঙ্গে হুঁ হুঁ করে গেলাম ।
বেড়ালটা খানিকক্ষণ আকাশের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ বলে উঠল, 'raped' হতে ইচ্ছে হয় তো পার্লামেন্ট গেলেই পার।'
আমি বললাম, 'কিন্তু বললেই তো আর যাওয়া যায় না ?'
বেড়াল বলল, 'কেন ? সে আর মুশকিল কি ?'
আমি বললাম, 'কি করে যেতে হয় তুমি জানো ?'
বেড়াল একগাল হেসে বলল, 'তা আর জানিনে ? চ্যালেঞ্জ, পাগলু, চাঁদের পাহাড়, তারপর পার্লামেন্ট, ব্যাস্ ! সিধেরাস্তা, সওয়া ঘণ্টার পথ, গেলেই হল ।'
আমি বললাম, 'তাহলে রাস্তাটা আমায় বাতলে দিতে পার ?'
শুনে বেড়ালটা কেমন গম্ভীর হয়ে গেল । তারপর মাথা নেড়ে বলল, 'উহুঁ সে আমার কর্ম নয় । আমার দিদি যদি থাকত, তাহলে সে ঠিক বলতে পারত ।'
আমি বললাম, 'কিন্তু বললেই তো আর যাওয়া যায় না ?'
বেড়াল বলল, 'কেন ? সে আর মুশকিল কি ?'
আমি বললাম, 'কি করে যেতে হয় তুমি জানো ?'
বেড়াল একগাল হেসে বলল, 'তা আর জানিনে ? চ্যালেঞ্জ, পাগলু, চাঁদের পাহাড়, তারপর পার্লামেন্ট, ব্যাস্ ! সিধেরাস্তা, সওয়া ঘণ্টার পথ, গেলেই হল ।'
আমি বললাম, 'তাহলে রাস্তাটা আমায় বাতলে দিতে পার ?'
শুনে বেড়ালটা কেমন গম্ভীর হয়ে গেল । তারপর মাথা নেড়ে বলল, 'উহুঁ সে আমার কর্ম নয় । আমার দিদি যদি থাকত, তাহলে সে ঠিক বলতে পারত ।'
আমি বললাম , দিদি কোথায় থাকে ?
বেড়ালটা ফের ফ্যাচ ফ্যাচ করে হেসে বললে, "সে বলা ভারী শক্ত "
আমি বললাম, কেন ?
সে বললে , "ইলেকশনের বাজারে সে কি আর বলা সম্ভব !!! তারপর কি মনে করে মাটিতে একটা আঁক কেটে বলল , এই মনে কর দিল্লি , এই মনে কর কলকাতা, এই মনে কর গুজরাট , আর এই মনে কর এইখানে নামো দাদা পদ্ম ফোটাচ্ছেন, এই মনে কর এইখানে রাগা ভাই হাত দোলাচ্ছেন, এই মনে কর আন্না দাদু পালিয়ে গেলেন ..."
আমি বিরক্ত হয়ে বললাম , "তো দিদি কোথায় গেলেন ?"
বেড়ালটা একগাল হেসে বলল, "ঐ তো বিপদ । দিদি কে কি আর এমনি-সেমনি লোক পেয়েছো ? যখন ভাববে দিদি বিজেপিতে , তখন আসলে দিদি কংগ্রেসে , আবার যখন দেখবে দিদি কংগ্রেসে আছেন তখন দিদি আসলে বিজেপিতে , আর যখন দেখবে কোথাও তিনি নেই , তখন আসলে দুটোতেই আছেন । হাত ধরাধরি করে ..."
বেড়ালটা ফের ফ্যাচ ফ্যাচ করে হেসে বললে, "সে বলা ভারী শক্ত "
আমি বললাম, কেন ?
সে বললে , "ইলেকশনের বাজারে সে কি আর বলা সম্ভব !!! তারপর কি মনে করে মাটিতে একটা আঁক কেটে বলল , এই মনে কর দিল্লি , এই মনে কর কলকাতা, এই মনে কর গুজরাট , আর এই মনে কর এইখানে নামো দাদা পদ্ম ফোটাচ্ছেন, এই মনে কর এইখানে রাগা ভাই হাত দোলাচ্ছেন, এই মনে কর আন্না দাদু পালিয়ে গেলেন ..."
আমি বিরক্ত হয়ে বললাম , "তো দিদি কোথায় গেলেন ?"
বেড়ালটা একগাল হেসে বলল, "ঐ তো বিপদ । দিদি কে কি আর এমনি-সেমনি লোক পেয়েছো ? যখন ভাববে দিদি বিজেপিতে , তখন আসলে দিদি কংগ্রেসে , আবার যখন দেখবে দিদি কংগ্রেসে আছেন তখন দিদি আসলে বিজেপিতে , আর যখন দেখবে কোথাও তিনি নেই , তখন আসলে দুটোতেই আছেন । হাত ধরাধরি করে ..."
বলেই লেজ দুলিয়ে, এক লাফে , পাঁচিলের ওপাড়ে চলে গেল ...
Excellent 😊.
ReplyDeleteThe way Mamata and her coterie fooled people of Eastern India - played with their faith and trust puts UPA into tough competition ( on corruption).