Monday, September 1, 2014

আপনি কি জানেন?



1) ‪#‎পশ্চিম‬ বঙ্গ সরকার প্রতি বছর ৬০০ কোটি টাকা ব্যয় করে পশ্চিম বঙ্গের মাদ্রাসাগুলো চালানোর জন্য। 

‪#‎সরকারি‬ আইন পাশ করিয়ে বানিয়ে দেওয়া হয়েছে আধুনিক কশাই খানা যেখানে প্রতি দিন হাজার হাজার নিরীহ গরুকে জবাই করা হচ্ছে।

‪#‎বাংলাদেশ‬ থেকে ৫ কোটি মুসলিম অনুপ্রবেশ করানো হয়েছে পশ্চিম বঙ্গে শুধুমাত্র ভোট ব্যাঙ্ক করার জন্য 

‪#‎আর‬ এর পেছনে রয়েছে সাম্প্রদায়িক  TMC

2) ফেসবুকে পঞ্চম শ্রেণির এক হিন্দু ছাত্রীর ছবি পোস্ট করে ঢোষা হাইস্কুলের আরবী শিক্ষক শেখ সোহরাব আলী। এর পরিপ্রেক্ষিতে অভিভাবকদের মধ্যে ছড়িয়ে পরে অসন্তোষ। ১৯ আগস্ট তারা স্কুলে এসে ঘটনার প্রতিবাদ জানায়। পরে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের হস্তক্ষেপে আপোষ মীমাংসার মাধ্যমে বিষয়টির নিষ্পত্তি হয়। পরের দিন, অর্থাৎ ২০ আগস্ট সকালে ১০ তা নাগাদ বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রায় পাঁচশ মুসলমান জনৈক মুসা করিম মোল্লার নেতৃত্বে মারাত্মক অস্ত্রশস্ত্র সহ ঢোষা হাটে জমায়েত হয়। শেখ সোহরাব আলীকে হেনস্থা করার প্রতিবাদে হিন্দু বিরোধী স্লোগান দিতে দিতে তারা হাটে ঢুকে পড়ে এবং হিন্দুদের দোকান ভাঙ্গচুর ও লুটপাট শুরু করে। হিন্দুদের পক্ষ থেকেও প্রতিরোধ করার চেষ্টা করা হয়, ফলে তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। ইতিমধ্যে জয়নগর থানার ও.সি বিশ্বজিত ব্যানার্জীর নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ মোট ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

3)গত ২১ শে আগস্ট ইসলামের রীতি অনুযায়ী গণিমতের মালে পরিণত হন চট্টগ্রামের মিরসরাই ইউনিয়নের হিন্দু ধর্মাবলম্বী এক হতভাগ্য মেয়ে শশা রানী নাথ। মা-বাবাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে এক প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে রণি শশা রানী নাথকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করে।
যদিও বাংলাদেশের তথাকথিত সেকুলার মিডিয়ার নজর কাড়তে অক্ষম হয়েছে শশা রানীর অসহায় আত্মসমর্পণ। অন্যদিকে আওয়ামী ইসলাম পন্থী মিডিয়া খবরটিকে সম্পূর্ণ বিকৃত করে অমর প্রেমের আখ্যা দিয়ে দিয়েছে! যেখানে প্রেম নয় বরং ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরকেই বেশি বেশি হাইলাইটস করা হয়েছে।
লিংকে ঢুকে খবরটি পড়লেই বুঝবেনঃ


মূল ঘটনাঃ শশা রাণী নাথ চট্টগ্রামের মিরসরাই সদর ইউনিয়নের পূর্ব কিসমত জাফরাবাদ গ্রামের একটি হিন্দু পরিবারের মেয়ে। সেই মিরসরাই যেখানে প্রায়ই হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর নির্যাতনের খড়গ নেমে আসে। শশা রানী স্থানীয় ডিগ্রী কলেজের ব্যবসায় শিক্ষার দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। পাশের উপজেলা সীতাকুন্ডের সৈয়দপুর ইউনিয়নের বগাছতর গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা দিদারুল আলমের বখাটে ছেলে সাদেকুর রহমান রণি দীর্ঘদিন ধরে শশা রাণীকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। শশা রাণী প্রস্তাবে রাজি না হলে মিরসরাই সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাফর উদ্দিন আহম্মেদ চৌধুরী ও তার ক্যাডার বাহিনী শশা রাণীর পরিবারের উপর চাপ প্রয়োগ করে। কিন্তু শশা রাণীর মা-বাবা বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হলে চেয়ারম্যানের সাহায্যে বখাটে রণি ও তার বন্ধুরা শশা রানীর মা-বাবাকে হত্যার হুমকি দিতে থাকে। অবশেষে চেয়ারম্যান ও এলাকার কিছু প্রভাবশালী লোকের সাহায্যে সন্ত্রাসী রণি কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী শশা রাণীকে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করে। শশা রানী নাথের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় সাবিহা রহমান!

বিয়েতে মেয়ের পরিবারের পক্ষ থেকে কেউই উপস্থিত ছিল না। অন্যদিকে দুই উপজেলার বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ বিয়ের অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন! ঐ বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন সাবেক পৌর প্রশাসক আজহারুল হক চৌধুরী, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ইয়াছমিন শাহীন কাকলী, মিরসরাই প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শারফুদ্দিন কাশ্মীর, সব উপজেলার চেয়ারম্যান, সাংবাদিক ও উপজেলার বিশিষ্টজনরা। উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ইয়াছমিন শাহীন কাকলী ছেলের মা রাহেলা আক্তারের হাতে তুলে দেন নববধু শশা রানী ওরফে সাবিহাকে!

উপরিউক্ত ঘটনাকে ‪#‎Lovejihad‬ বলা চলেনা কারণ এই শিম্পাঞ্জির মতো দেখতে ছেলেটির প্রেমে পড়ার মতো কোনো বিশেষত্বই নেই! উল্লেখ্য এখানে জোরপূর্বক ধর্মান্তরের শিকার শশা রাণী কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী ছিলেন অন্যদিকে ঐ ওরাং ওটাং চেহারার ছেলেটি ছিল বখাটে এক যুবক। যাদের কাজই হল সুন্দরী মেয়েদের উত্তক্ত করা। আরো লক্ষ্য করুনবিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ব্যক্তিবর্গের তালিকা। মেয়েদের পরিবারের একজন সদস্যেরও উপস্থিতি না থাকার পরেও কিভাবে একজন চেয়ারম্যান নিজ উদ্যোগে মেয়েটির সর্বনাশ করল? 

2 comments:

  1. TMC have sent Imran, co-founder of SIMI to Rajya Sabha as MP.
    So who next Didi ?

    Bhatkal - of IM ???

    ReplyDelete
  2. In both sides of Bengal,it is rather one sided rule,one side says we are Muslim,other side says we are secular

    ReplyDelete