Tuesday, April 26, 2016

“Who is Mahisasur?”

This article is reply of

“Who is Mahisasur?” – A Reply to the Anandabazar Rabibashoriyo Article by Gautam Chakraborty as published on 24th April,2016


What a compelling question that is burning our so called intellectual class and it’s representation in today’s modern Indic society. While going through the Article written by Gautam Chakraborty in Anandabazar  Rabibashoriyo published on24thApril,2016 in Bengali.I am amazed to realize how the depiction of “Mahisasur” has been used to promote and reignite the Caste system and social classification in modern Indian society. As, it seems to me, the whole pretext of the Article is about somehow finding justice and finding the ‘True race’ of Mahisasur. But, that is what my mind conjuring about the pretext! Let us first ask our intellectual editors and sub-editors of Anandabazar (belongs ABP group), what is the actual pretext of such a horrendous article on a premier news paper’s Rabibashoriyo? And what compelled or motivated them to publish such an Article?


As, an informed reader, I can very well see the pretext as the recent controversies in JNU regarding celebration of “Mahisasur Day” for the martyrdom of great Dalit King Mahisasur. Mahisasur who is considered and regarded as great martyr according to the so called communism inspiredstudent leaders.

Now, anything in society can been seen in many different perspectives so is our much celebrated “Durga Puja”. One can very see it as just as a ‘Celebration’ that many so called secular Bengalis prefer describing. One can also put altogether a different dimension to it by accepting this as a celebration of victory of ‘Good over Evil’ and henceforth the depiction of ‘Asur’ is just representation of evil qualities of humans. There also can be more politically beneficial perspective for our communism inspired friends as well as the author of the article is that Mahisasur is a Dalit and was wrongly killed by a sultry lady called Durga (whom we Hindus worships as Maata) by using her enticing beauty and tricks.Hence, as intellectuals we must fight the injustice done to Mahisasur in today’s time. Therefore, it’s a fight for the injustice done to the Dalits. Wonderful! What an imaginative representation of convenience?

As, per my understanding, when any such article of this kind is written the pretext should be - how to connect, rejuvenate and encourage social harmony through celebration rather than taking ‘Durga Puja’ as an opportunity to raise mythical communism theory of injustice of lower section of people in every ritual ofHindu tradition. Writer also seem to lack knowledge of Hindu traditions and as well as Durga Puja rituals. When we do Durga Puja, along with Mata, Mahisasur is also worshipped in true sense and also we do ‘Pran daan’ of Mahisasur. That means Mahisasur is considered and revered equivalent to any other god including Devi Durga. 

For us, Durga puja is not just a celebration, but an occasion that brings every fold of society together.
Writer must know that Durga puja cannot be initiated without soil of wench home. Even if you consider it as a mere ritual, I would like to remind that these rituals are formulated and nurtured in Hindu society for a purpose and the purpose is social togetherness.There can’t be any better example of social togethernessin a Hindu celebration by consideringwenchladies as intrinsic element of the whole Durga Puja celebration.The reason, I am citing this example is that wench ladies are the most exploited in our modern society and this is much bigger example of social injustice than so called Dalit Mahisasurparadigm.  Unfortunately, the author either conveniently overlooked all of these aspects of Durga Puja or is ignorant to write such malicious, derogatory, condemnable article.   

Then author also quoted few things in the article mentioning the current generations of Mahisasur have converted to Christianity as they couldn’t bear the social injustice anymoredone to them by upper caste Hindus! Firstly, how did the author certify the people he has quoted belong to the generation of Mahisasur?Secondly, how does the author know that the current generationsof Mahisasur converted to Christianity because of social injustice and not because of lure of missionary money? Author gave examples of tribes and described them in low light that they are ‘not so welcome in Hindu society!’ Preposterous!!! Hindu belief considers every living and non-living entity as living bodies and hence, in our ancient Vedas ‘Panchamahabhuta’ i.e. conforming sub-elements of the universe isgrandly celebrated. Unlike few other religions, Hindu tradition is very unique that treats every element of the universe (living as well as non-living) as integral part of the ecosystem. So, the imaginary theories of sections and castes are not welcome in Hindu society and not celebrated as per true Hindu traditions.


Lastly, the author also described Goddess Maa Durga accompanying Mahisaur to drinking places (called ‘Suri khana’ in colloquial Bengali). What a derogatory, obnoxious, sexist, condemnable depiction of a Hindu Goddess Maa Durga!! Is this called education where revered Maata is described in such a horrific language?    

Nowadays, in the name freedom expression we have seen people utter and write anything and describe that as an intellectual freedom. Why can’t use the same freedom to depict celebrations in a way that brings people together, rather than promoting imaginary or not so imaginary theory to promote social partition? That’s the larger question, so called intellectuals; authors and poets must answer to the modern society. Hindu traditions have evolved and transformed itself in many dimensions over hundreds and thousands of years. It’s our morale duty to present it in a way so that we can imbibe, mingle and amalgamate everyone in one uniform society maintaining individual diversity as truly depicted in our Vedas in these following words:

ॐसर्वेभवन्तुसुखिनः

सर्वेसन्तुनिरामयाः

सर्वेभद्राणिपश्यन्तु

माकश्चिद्दुःखभाग्भवेत्।

ॐशान्तिःशान्तिःशान्तिः



Author: Bhaswar Goswami (Technologist, Rationalist and Social thinker)
Email: goswami.bhaswar@gmail.com
Samvad Cell email: bjpsamvad241@gmail.com

Saturday, April 16, 2016

তৃনমুলি আর সিন্ডিকেট -সমার্থক



#TMCSyndicateRaj সিন্ডিকেট রাজত্ব না জঙ্গলের রাজত্ব?

১) যারা নির্মান ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত আছেন তাদের কাছে সিন্ডিকেট শব্দটি একটি নোংরা এবং অপশব্দতে পরিনত হয়েছে l সিন্ডিকেট অর্থ হলো রাজনৈতিক ক্ষমতার ফলে নির্মানকর্মীদের ভয় প্রদান করে কম দামের জিনিস বেশি দামে কিনতে বাধ্য করা l কারা এই সিন্ডিকেট কর্মী ? সিন্ডিকেট কর্মী সেই সমস্ত বেকার ছেলেরা যাদের চাকরি পাওয়া বন্ধ হয়ে গেছে ,যাদের চাকরি পাওয়ার আশা এখন দুরাশাতে পরিনত হয়েছে কারণ রাজ্যে শিল্পের মানচিত্র হয়ে গেছে একটা অন্ধকার পটকথা যার না আছে বর্তমান ,না আছে ভবিষ্যত l সিন্ডিকেট কর্মী সেই সমস্ত বেকার ছেলেরা যাদের প্রতিটি বাংলার নির্বাচনে কর্মসংস্থানের  প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় কিন্তু পরে কর্মপ্রাপ্তি হয় না l সিন্ডিকেট এর মালিক কারা? মালিক তারা যারা ওই অঞ্চলের কুখ্যাত দুষ্কৃতি ,রাজনীতির শিখরে ওঠার জন্যে তৃনমুলি হার্মাদ রাজনেতারা যাদের সাহায্য পেতে উদগ্রীব নির্বাচনী বৈতরণী পার করার জন্যে l

)যেহেতু সিন্ডিকেট এর রাজনৈতিক সংরক্ষণ প্রাপ্ত সেই হেতু পুলিশের তাদের ওপর কোনো ন্যাযিক শাস্তি প্রদানেও অনীহা l ফেব্রুয়ারী মাসের তারিখে হাই কোর্টের মহামান্য বিচারপতি একপ্রকার বাধ্য হয়েই মন্তব্য করেন," পুলিশকে বলুন হেন সিন্ডিকেট এর ওপর কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করতে,সিন্ডিকেট এর দৌরাত্ব এতটাই বেড়েছে যে এখন হাই কোর্ট পর্যন্ত এর শিকার হচ্ছে, সল্ট লেক আসানসোলে কোর্টের   নির্মান কে সিন্ডিকেট বাধা দিচ্ছে l "

) সম্প্রতি আসানসোলে সিন্ডিকেট এর গুন্ডারা ১১ কোটি টাকা ব্যয়ের কোর্ট কমপ্লেক্স নির্মান বন্ধ করে ছিল ,তাদের কাছ থেকে নির্মান সামগ্রী কেনার আদেশ দিয়ে

)মমতাদেবির পুলিশরা এখন সিন্ডিকেট  এর মালিকদের "স্যার" বলে সম্মোধন করেন, পুলিশ জানেন এই দুষ্কৃতিদের পরিচয় অনেক উঁচু রাজনৈতিক যোগাযোগ আছে এবং সেই রাজনৈতিক ব্যক্তিরা শাসক দলের l

) সিন্ডিকেট ব্যবসায়ের মাথাকে পুলিশ ইচ্ছে করে গ্রেফতার করে না ,পুলিশের কাছে তাদের ওপর সুনির্দিষ্ট হাজার অভিযোগ থাকলেও

) নারদ থেকে সারদা প্রতিটি আসনে তৃনমুলি অসাধু অন্যায় অর্থ ব্যবহারের আশংকা তো আগে ছিলই,এবার স্টিং অপারেশন এ বিধান নগর রাজারহাট পৌরমণ্ডল এর প্রধান এবং মমতাদেবি ও মুকুল রায় এর স্নেহধন্য সব্যসাচী দত্ত আসল কথাটি বলে ফেললেন l তিনি বললেন যে তিনি নির্বাচনে কোনো টাকাই খরচ করেন না l ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকা খরচ হয় এবং পুরোটাই দেয় সিন্ডিকেট এর মালিক ও তার স্নেহধন্য দুষ্কৃতিরা l

৭)কসবা তে মনোজ সাউ হত্যা, বাঁসদ্রনি তে বাবলু ঘোষ ইত্যাদি তো ঘটেই চলছিল ,এ বছরেই ফেব্রুয়ারী মাসের ২৫ তারিখে ঘটে গেল VIP রোড এর ওপর এ এক তৃনমুলি গুন্ডা এবং #TMCSyndicateRaj এর খেলোআর সঞ্জয় রায় এর হত্যা l রাজনৈতিক মহলে সবাই জানে তিনি মন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসুর অত্যন্ত প্রিয় পাত্র l এই হত্যার অভিযুক্ত দীপঙ্কর ওরফে গ্যাস বাবু এক চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি করেছেন আদালতে l সঞ্জয় নাকি বিগত ৪ বছরে সিন্ডিকেট থেকে ১৯০ কোটি টাকা রোজগার করেছেন l হিংসা, অপহরণ, তোলাবাজি, হত্যা সব রয়েছে সিন্ডিকেট এর পিছনে যার ফলভোগ এতদিন সাধারণ মানুষ করেছে আর এখন শুরু হয়েছে অন্তর্দ্বন্দ l 



) নির্বাচনের সময় এই সিন্ডিকেট এর গুন্ডাদের ব্যবহার করা হয় ভোটের দের ভয় দেখানো ,বুথ জ্যাম ..বলার অপেক্ষা রাখে না এদের ব্যবহার করে কারা l রাজারহাটে এরা সব্যসাচীর লোক , VIP রোড পূর্ণেন্দু বসু , হাওড়া তে অরূপ রায় এবং মহেশতালাতে দুলাল দাস/কস্তুরী দাস l বঙ্গে নির্বাচন প্রহসন বানানোর পিছনে সিন্ডিকেট আর তার আশ্রয়দাতারা

) নির্বাচন তৃনমূল এর পিছনে এই চার স্তম্ভ কাজ করে : ঘুষ,তোলাবাজি ,সিন্ডিকেট আর অতি অবশ্যই চিট ফান্ড

১০) সিন্ডিকেট কলকাতা এবং শহরতলিতে ক্যান্সার এর মত বিস্তার করেছে হাওড়া থেকে হাবরা , রাজারহাট থেকে মহেশতলা আর EM Bye Pass  থেকে সোনারপুর বারুইপুর জোকা বেহালা সব জায়গায় বিস্তৃত l প্রতিটি জায়গায় এই সিন্ডিকেট এর পিছনে জড়িত আছে এলাকার প্রতাপশালী তৃনমুলি নেতারা কেউ বা মন্ত্রী কেউ বা বিধায়ক

১১) আর এই বড় নামে কে নেই ?! অরূপ রায় থেকে অরূপ বিশ্বাস ,কাকলি ঘোষ দোস্তিদার থেকে সব্যসাচী দত্ত আর পূর্ণেন্দু বসু শোভনদেব ..এরা সবাই তৃনমূল নেত্রীর অত্যন্ত প্রিয় পাত্র l আর যদি মহেশতলা দেখা যায় যার জন্যে রাজ্য সরকার কে হাই কোর্টের ভর্ত্সনা প্রাপ্ত হয়েছে সেখানে সাংসদ তো মমতার  ভাইপো নিজে l সুতরাং সিন্ডিকেট এর যোগাযোগ যে কালিঘাট পর্যন্ত তার কোনো সংশয় আছে কি ?

১২) কোনো সন্দেহ নেই সিন্ডিকেট এর ওপর দ্নারিয়ে আছে তৃনমুলি সরকার যার বিদায় আসন্ন ,এতদিন শুধু জনগণ বলেছে হাই কোর্ট বলেছে ,রাজ্য সরকার ধিক্কার জানিয়েছে আর তৃনমুলি মঞ্চ থেকে নেত্রী হুঙ্কার দিয়েছেন কিন্তু সব্যসাচী দত্ত স্বীকার করে প্রমান করে দিলেন তার দলের নেতারা আকন্ঠ এই পাঁকে নিমজ্জিত



Friday, April 15, 2016

ধন্য "মমতাময়ী" পুলিশমন্ত্রী



পুলিশ কর্মীদের ওপর আক্রমন

হিন্দিতে বলা হয় "উল্টা চোর কোতবলকো ডাঁটে",বাংলায় বলা যায় "নিজে এদিকে চোর ,গাল দেয় পুলিশকে"
এটাই বাংলার বাস্তব সত্য

)রাজনৈতিক হিংসার সামনে বাংলার পুলিশের মেরুদন্ড বিকিয়ে গেছে কারণ আক্রমনকারী গুন্ডারা তৃনমূল আশ্রিত

)বিগত দিনের আলিপুর থেকে আলিপুরদুয়ার অথবা সিঙ্গুর থেকে শিলিগুড়ি পুলিশের ওপর আক্রমন এর প্রমান,তৃনমূল কর্মীরা এবং তৃনমূল আশ্রিত দুষ্কৃতিরা আঞ্চলিক তৃনমূল নেতাদের সাহায্যে বাংলার পুলিশকে এই জায়গায় নামিয়ে এনেছে

)প্রত্যেকটি সপ্তাহে পুলিশকর্মী আক্রান্ত হয়েছে, পুলিশ নির্দয়ভাবে প্রহৃত হয়েছে এবং পুলিশ থানা ভাঙচুর করা হয়েছে ,পুলিশ নিশ্চুপ থেকেছে কারণ দুষ্কৃতিরা তৃনমুলি

8) কিছুদিন আগেই মালদার কাছে কালিয়াচক সাক্ষী থেকেছে কি ভাবে ৩০০০০ মুসলিম দুষ্কৃতি থানা ভেঙ্গেছে ,আগুন জালিয়ে দিয়ে পিশাচ নৃত্য নেচেছে কিন্তু পুলিশ মন্ত্রী মমতার অধীনে থাকা পুলিশ হাত গুটিয়ে থেকেছে যা তাদের দক্ষতার ওপর প্রশ্নচিহ্ন ওঠায়



) রাজ্যের বাসিন্দাদের পুলিশের ওপর সম্পূর্ণ অনাস্থা জন্মেছে, এই প্রশ্ন ওঠা কি স্বাভাবিক নয় যে পুলিশ তৃনমুলি গুন্ডাদের দায়ে বেঁচে থাকে, রাজ্যের মানুষ সেই পুলিশের ভরসায় বাঁচবে কি করে?

) বেশিদিন আগের কথা নয় ,আপনারা দেখেছেন ২০১৫ সালের কলকাতা কর্পোরেশন নির্বাচনে ওই তৃনমুলি গুন্ডারা কি করে মত্দাতাদের ভয় দেখিয়ে, বুথ জ্যাম করে সমস্ত নির্বাচনকেই প্রহসনে পরিনত করেছিল l ৩৪ বছর ধরে "হার্মাদ" CPM যা করে গেছে "পরিবর্তনের" তৃনমুলিরা তাই অক্ষরে অক্ষরে  শিক্ষা নিয়ে পালন করেছেন l

) আমরা এতেও অভ্যস্ত হয়ে গেছি, যে তৃনমুলি গুন্ডাদের ওপর কোনো FIR গ্রহণ করবে না মমতাদেবির পুলিশ ,অথচ ভারতীয জনতা পার্টির কর্মীদের ভুল কেসে ফাঁসানো এবং হেনস্থার স্বীকার বানানো হয় কখনো বিনা ঘটনায় কখনো বা প্রকৃত "সাজানো" ঘটনায়
কিছু ঘটনার নিচে বর্ণনা করা হলো,প্রকৃত ঘটনা এত বেশি সব বর্ণনা সম্ভব নয় : এই হলো মমতার বাংলা এবং মমতার পুলিশ
তারিখ
স্থান
ঘটনা
১৫..২০১৬
গঙ্গারামপুর,দক্ষিন দিনাজপুর
দুজন পুলিশকর্মীকে অসহনীয় এবং অভদ্র ভাবে গালাগালি করে আর প্রহৃত করে তৃনমূলের কর্মী এবং গুন্ডা বাহিনী, কারণ?
অনিয়ন্ত্রিত অন্যায়ভাবে তৃনমূল বাহিনী মোটর সাইকেল দাঁড় করিয়েছিলেন একদম রাস্তার মধ্যিখানে এর ফলে সাধারণ মানুষের অসুবিধা হওয়ায় পুলিশ মোটর সাইকেল গুলি সরিয়ে দেন ...আর সম্মানীয় ত্রিনমুলি দুস্কৃতিদের আত্মসম্মানে ঘা লাগে
১৫..২০১৬
মাযুরেশ্বর,বীরভুম
অন্যায় ভাবে বালুকা খনন এবং সরবরাহ শিল্প একটি বড় শিল্প সমগ্র বীরভুমএ ,এই বালি সমগ্র বঙ্গে পাচার হয় #TMCSyndicateRaj এর খেলারদের কাছে : বুঝতে অসুবিধা হয় না খনন থেকে বিক্রয় এর মধু সরবরাহ হয় সমস্ত তৃনমুলি সর্বোচ্চ স্থানে l এমন একটি বালুকার লরি একটি শিশুকে চাপা দেয়, পুলিশ ধরার বদলে উত্কোচ এর মাধ্যমে ছেড়ে দিতে প্রবৃত্ত হলে ,সাধারণ মানুষ পুলিশ স্টেশন ভাঙচুর করে, পুলিশ এর রক্ষাকর্তারা পলায়ন করতে বাধ্য হন
..২০১৬
কালিয়াচক,মালদা
এতদিনে আমরা সবাই জানি, কালিয়াচক মমতার #এগিয়েবাংলা প্রকল্পের সর্ববৃহৎ সাফল্য l বিগত বছরে কালিয়াচক এখন ভারতীয় জাল নোটের কারবারের কেন্দ্র, কালিয়াচক আফিম উত্পাদনেও দেশে প্রথম স্থানে আছে ... হেন কালিয়াচাকে রীতিমত পূর্বঘোষিত ভাবে ৩০০০০ মুসলিম চোরাকারবারীরা জমায়েত হয় এবং হিন্দু দের ওপর আক্রমন করে দোকান জালিয়ে দেয় ,পুলিশ দর্শক হিসাবে দাঁড়িয়ে দেখে l কিছুক্ষণের মধ্যেই ওই দুস্কৃতিরা কালিয়াচক থানা ভস্মীভূত করে দেয়,শুধু তাই নয় আফিম জাল নোটের কারবারীদের পুলিশ রেকর্ড জালিয়ে দেয় l ধন্য মুসলিম তোষণ ,ধন্য মমতার পুলিশ
১৯..২০১৫
সিউরী ,বীরভুম
একজন খুনের দায়ে অভিযুক্ত তৃনমুলি দুষ্কৃতি থানায় আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হন, কিছুক্ষণের মধ্যেই তার সহকর্মীরা থানায় চড়াও হন ,থানা ভাঙচুর করে  খুনি কে নিয়ে চম্পট দেন তারা l স্বাভাবিক ভাবেই দুস্কৃতিরা অক্সিজেনশুন্য এবং "কেষ্ট" স্নেহধন্য l ধন্য মমতা আর তার পুলিশ ..আপনাদের মায়া অপরম্পার
১৭..২০১৫
কানকরতলা, বীরভুম
শ্রীমান খিলাফত আলী কে পুরানো বোমা শিল্প হত্যার মামলায় গ্রেফতার করে পুলিশ ,মমতার  "তোষিত" সম্প্রদায়ের মানুষ আক্রমন করে ঘন্টার মধ্যেই ..পরিকল্পনামত মহিলাসমেত ওই বিশাল দুষ্কৃতিদের টোলা পুলিশ কর্মচারীদের প্রহৃত করে , থানা প্রধান আবু আলী কে মেরে প্রশাসনের প্রিয় খিলাফত কে নিয়ে পলায়ন করে..স্থানীয়দের ধারণা গ্রেফতার থেকে আবু আলীর পিটাই ..একটি পূর্বপরিকল্পিত এবং "সাজানো" ঘটনা
..২০১৫
চাঁপদানি ,হুঘলি
পুলিশ একটি মত সাইকেল এতক করে যার কোনো বৈধ কাগজ ছিল না l গাড়িটি স্থানীয় তৃনমূল পর্ষদ সরমান বিক্রম গুপ্তার এক অবৈধ বন্ধুর l শ্রীমান বিক্রম  প্রবল বিক্রমে উপস্থিত হন ৪০০ দুষ্কৃতি নিয়ে ,ভদ্রেশ্বর থানা ভাঙচুর করে ,পুলিশের গাড়ি জালায় আর জন পুলিশকর্মীকে গুরুতর ভাবে আহত করে l এই বিক্রম থেকে ভদ্রেশ্বর থানা প্রমুখ বাদ যান না ...ধন্য গুন্ডা রাজ পুলিশ যেখানে কেচো
.১২.২০১৪
ডানকুনি টোল প্লাজা
বর্ধমান জেলা পরিষদের বামফ্রন্ট থেকে আগত তৃনমুলি নেতা মন্ডলবাবু  কলকাতা থেকে বর্ধমান ফিরছিলেন ,টোল প্লাজা দুঃসাহসিক কর্মী তার কাছে টোল চান, ব্যাস আর যায় কথায় নেতা এবং তার সঙ্গীরা মারধর শুরু করেন কর্মীকে , মন্ডলবাবু নিজের পায়ের জুতো খুলে পর্যন্ত মেরে ছিলেন তাকে ..ভুল করবেন না এটাকে উত্তর প্রদেশ বলে ..কলকাতাতেই ডানকুনির ঘটনা
২৬.১১.২০১৪
শিলিগুড়ি
হঠাত ইঁটবর্ষণ শুরু করেন তৃনমুলি সমাজসেবকরা,দুটি পুলিশের গাড়ি ভেঙ্গে দেন তারা ,জালিয়ে দেন সাব ইন্সপেক্টর এর গাড়ি, জন পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি হলেও সমাজসেবকদের নামে কোনো ফির হয় নি
১৪.১১.২০১৪
আলিপুর ,কলকাতা
মুখ্যমন্ত্রী পুলিশ মন্ত্রীর বাসভবনের সন্নিকটে এই দিনের ঘটনা কলকাতা পুলিশের ইতিহাসে এক স্বর্ণজ্জল দিন ,স্থানীয় একটি সরকারি জমিতে কব্জা করে রেখেছিলেন এক তৃনমুলি নেতা সাগরেদরা l সে জমিম খালি করার আদেশ আসে ,পুলিশ সে কাজ করলে ৪০০ সজ্জন হাজির হন আলিপুর থানায় l ঘন্টা দুএক তান্ডব চলে ভাঙচুর এবং পুলিশ কর্মীদের ওপর অত্যাচার চলে কিন্তু লালবাজার থেকে কোনো বাহিনী আসে না l পুলিশ কর্মীরা টেবিল এর তলায় কোনো রকমে প্রাণ বাচান l নেতার ওপর কোনো শাসন হয় না ..তিনি নাকি পালিয়ে গিয়েছিলেন,কিন্তু কিছুদিন পরেই পুলিশ মন্ত্রীর সঙ্গে তাকে কারাবাস প্রদক্ষিণে দেখা যায় ...পুলিশদের কোনো সম্মান আছে কি ?
সেপ্টেম্বর,২০১৪
বোলপুর
থানার মধ্যে ঢুকে পুলিশ সাব ইন্সপেক্টর কে মারধর করেন স্থানীয় তৃনমূল নেতা , যদিও FIR হয়েছিল কিন্তু পুলিশ কোর্টে জিজ্ঞাসা করতে নিতে চায় নি ..নেতা এখন স্বাধীন
ফেব্রুয়ারী,২০১৩
গার্ডেনরিচ ,কলকাতা
হরিমোহন ঘোষ কলেজএ ছাত্র নির্বাচন কে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার হয় , স্থানীয় মুসলিম নেতা মুন্না গুলি তে মারা যান সাব ইন্সপেক্টর তাপস চৌধুরী ..মুন্না শোনা যায় পালিয়ে গিয়েছিলেন l ভিনরাজ্য থেকে তাকে গ্রেফতারের নাটক হয় ..তারপর মুক্তি পেয়ে যান ,২০১৬ নির্বাচনে তিনি তৃনমূলকে পার লাগাবেন এই ভরসায় আছেন পুলিশ মন্ত্রী শ্রীমতি মমতা